Online Job

Earn From Data Entry- 

ডাটা এন্টির কাজ করে আয়

ক্যাপচা কোড টাইপ করার কথা শনলে অনেকে আর এ কাজ করতে চায়না। সবাই মনে করে এ কাজটি করতে অনেক সময় লাগে। 
কারন যখন শুনে ১০০০ ইমেজ
ক্যাপচা কোড টাইপ করার পর তার আয় হবে মাত্র ০.৫০ ডলার থেকে ১.৩৫ ডলার, তখন যেন সেই ব্যাক্তির মাথায় আকাশ এসে পরে। আজ কাল সবাই আজিরা বসে টাকা আয় করতে চায়। 

সবাই এখন PTC সাইট থেকে আয় করতে চায়। কারন এতে কম সময়ের ভিতর অনেক টাকা আয় করা যায়। একবার আপনি নিজেকে একজন PTC সাইটের বিঞ্জাপন দাতা হিসেবে ভাবুন এবং চিন্তা করুন আপনিই কি কোন ব্যাক্তিকে ১ বা ২ সেইন্ট দিবেন শুধু মাত্র আপনার সাইটে ৩০সেকেন্ড থাকার জন্য। PTC সাইটের ব্যবসা আমার মতে এক ধরনের প্রতারনা মূলক ব্যাবসা। 
এত সহজে যদি টাকা আয় করা যেত তাহলে আর বাংলাদেশ গরিব থাকত না। যাই হোক এখন আমি আমার মূল কথায় ফিরে আসি, আমি এখন একটি ক্যাপচা কোড টাইপের সাইট নিয়ে আলোচনা করব। সাইটটির নাম হচ্ছে
megatypers আমি নিজেও এই সাইটে কাজ করছি। আমার দেখামতে এই সাইটি অন্যান্য সাইটের তুলনায় বেশি টাকা PAY করে থাকে। এই সাইটে আপনি যখন খুশি তখনই কাজ করতে পারবেন। সাইটে আপনার একাউন্ট খুলতে কোন টাকা দিতে হবে না। 
একাউন্ট খোলার জন্য আপনার একটি liberty reserve এ একাউন্ট থাকতে হবে। এই সাইট আপনাকে প্রতি সপ্তাহে ডলার Payout করবে। 
বাংলাদেশ টাইমে প্রতি মঙ্গলবার থেকে সাইটের Payout করা শুরু করে থাকে।
পেমেন্ট পোফ্
এই সাইট থেকে আপনি প্রতি ১০০০ ক্যাপচা টাইপ করলে $০.৯০থেকে $১.৩৫ পর্যন্ত টাকা আয় করতে পারবেন। আপনার টাইপিং স্পিড যদি ভাল হয় তাহলে আপনি ৩ থেকে ৪ ঘন্টায় প্রায় ৩,০০০ ক্যাপচা টাইপ করতে পারবেন। এক কথায় আপনি প্রায় $৩ ডলার আয় করবেন।

Invitation code:   
4F5F    4GA3    4F5G    4GA4   4F4T   4GA5   4F4U    4GA6   4FOM    4GA7 4FOL   4GA8   4FOK   4FOJ    4G9V   4GA0   4GA1   4GA2

                                                                           = 0 =

 Captcha2Cash:

আপনি প্রথমে captcha2cash.com প্রবেশ করেন।এর পর
Username=
Password=
Retype Password=
Email=
Payment LR=
Re-type the image পূরণ করে Register করেন।
এর পর log in করে কাজ শুরু করুন। 


***Payment Type যদি না থাকে তাহলে Liberty Reserve একটি একাউন্ট করুন।
just clik me

                                                                    = 0 =

Qlinkgroup:

আপনি এই কাজ করতে চাইলে প্রথমে আপনাকে 1 টি software ইন্ট্রল করে নিতে হবে।
এর পর qlink open করে username password দিয়ে কাজ শুরু করতে পারবেন।আপনার কাজ কত হল তা www.qlinkgroup.com থেকে জানতে পারবেন । username এবং password এর জন্য যোগযোগ করুন ০১৭২২৮১৩৩০

আয়  করুন ইন্টারনেট থেকে :

ইন্টারনেট থেকে আয় করার অসংখ্য সাইট রয়েছে। আমি আজ আপনাদের সাথে কয়েকটি সাইট নিয়ে আলোচনা করব যেগুলোর আয় অনেক বেশি হয় খুব অল্প পরিশ্রমে লাইক প্রতি ১০-১৫ পয়েন্ট পাওয়া যায় যেখানে অন্যান্য সাইটগুলো ১-৫ পয়েন্ট পে করে।
নিচে এমন কিছু অভাবনীয় সাইটের লিঙ্ক দিলাম যেখানে আপনারা কাজ করে ভাল আয় করতে পারেন।
**প্রায় প্রতিটি সাইটেই রেজিস্ট্রেশান বোনাস পাবেন।
**মাত্র আধ ঘন্টায় ১০০০ পয়েন্ট পাবেন।
**এদের মিনিমাম উইড্র হচ্ছে ১-১০ ডলার। 
payzapaypal ,Libertyreserve উইথড্র   করা যাবে।
এদের কয়েকটিতে আপনি পেমেন্ট পাবেন না অর্থ্যাৎ অর্জিত পয়েন্ট দিয়ে আপনার নিজস্ব সাইটের লাইক বাড়িয়ে নিতে পারবেন।
এছাড়াও আপনার ফেসবুকের ফটো, গুগল প্লাস ১, টুইটারে ফলো বাড়িয়ে নিতে পারবেন অতি অল্প সময়ে।


নিচের লিঙ্ক গুলো পর্যায়ক্রমে ব্যবহার করে কাজ শুরু করুনঃ
>trafficsteria
Likerr
Freelikes4you
iliketrafic
>likemachine.org

প্রয়োজনীয় তথ্য দিয়ে সাইন আপ/ রেজিস্টারে ক্লিক করলে আপনার মেইলে তারা একটি কনফার্মেশন লিঙ্ক পাঠানো হবে।
তারপর আপনার মেইলবক্স থেকে ঐ লিঙ্কে ক্লিক করে ভেরিফাই করুন এবং রেজিস্টেশন করা সাইটটিতে লগইন করুন।
আপনি যে কাজ করতে ইচ্ছুক সেটিতে ক্লিক করে দেখবেন ওখানে বিস্তারিত লিখা আছে।
সাইট যুক্জত করতে হলে এড সাইট অপশনে ক্লিক করুন এবং প্রয়োজনীয় তথ্য দিয়ে আপনার সাইট যুক্ত করুন।
এবার মেনেজ সাইট/পেইজ থেকে প্রয়োজনীয় পয়েন্ট বা কয়েন যোগ করে নিন।

জাভাস্ক্রিপ্ট কি ?

 জাভাস্ক্রিপ্ট একটা জনপ্রিয় স্ক্রিপ্টিং ল্যাঙ্গুয়েজ, যা ওয়েব পেজের ইন্ট্রকটিভিটি ও ফাংশনালিটি বৃদ্ধি, ফরম ভেলিডেশন, ব্রাউজার নির্দেশ, সময় ও তারিখ নির্দেশ ইত্যাদি কাজে ব্যবহৃত হয়।জাভাস্ক্রিপ্ট ক্লায়েন্ট  এবং সার্ভার উভয় দিকেই কাজ করতে পারে। তাই ইহা ইউজারের নিকট থেকে ডাটা নিয়ে প্রয়োজনীয় প্রসেস সম্পন্ন করে সার্ভারে প্রেড়ণ করতে সক্ষম। জাভাস্ক্রিপ্ট ECMA ইন্টারন্যশনাল অর্গানাইজেশন কতৃক উদ্ভাবিত এবং তৈরি করেছিলেন ব্রান্ডন এইচ (Brendan Eich)। জাভাস্ক্রিপ্ট এর অফিসিয়াল নাম ছিল ECMAScript ।

অনুশীলন প্রজেক্ট

<html>
<head>
<title> www.tutohost.com</title>
<style>
body{background: #FFC}
</style>
<script type="text/javascript">
</script>
</head>
<body>
<form>
<input type ="button" value = "Click Me"
onClick="alert('Welecome to www.tutorialbd.com')">
</form>
</body>
 </html>

 

 জাভাস্ক্রিপ্ট কেন ব্যবহার করা হয় ?

ওয়েব ডিজাইন এবং ডেভলপমেন্ট উভয় ক্ষেত্রেই জাভাস্ক্রিপ্ট সমান গুরুত্বপূর্ণ।আপনি তখনই একজন পরিপূর্ণ ডিজাইনার হয়ে উঠবেন যখন এইচ টি এম এল এবং সি এস এস এর পাশাপাশি জাভাস্ক্রিপ্ট ব্যবহার করতে পারবেন। এটা আপনাকে সৃজনশীলতা প্রকাশের সুযোগ সৃষ্টি করে দেবে। ই কমার্স সাইট গুলোতে বিভিন্ন ধরণের পণ্য সিলেক্ট করে এবং তাদের পরিমান নির্ধারণ করে ব্যবহারকারী তার অর্ডারের প্রয়োজনীয় হিসাব দেখতে পারে এধরণের সুবিধা আপনাকে যুক্ত করতে হলে অবশ্যই জাভাস্ক্রিপ্ট এর সুবিধা নিতে হবে। অন্যদিকে বিভিন্ন ধরণের ইন্ট্রাকটিভ ইফেক্ট তৈরিতেও জাভাস্ক্রিপ্ট এর জুড়ি নেই।
  1. প্রকৃত পক্ষে যারা এইচ টি এম এল এ কোড লেখেন তার প্রোগ্রামার নন। জাভাস্ক্রিপ্ট একটা স্ক্রিপ্টিং ল্যাঙ্গুয়েজ এবং এটা এইচ টি এম এল এর সাথে সরাসরি ইমবেড করা যায়, তাই জাভাস্ক্রিপ্ট প্রোগ্রামিং এর সুযোগ সৃষ্টি করে।
  2.  document.write(“<h3>” + text + “</h3>”) স্টেটমেন্ট টি ডাইনামিক টেক্সট যুক্ত করার জন্য লেখা হয়েছে। এখানে text নামে একটা ভেরিয়েবল দ্বারা ইউজার বা ব্রাউজারের কাছ থেকে ডাটা নিয়ে তা প্রদর্শনের ব্যবস্থা করা হয়েছে।
  3.  কোন একটা পেজ সম্পূর্ণ লোড হওয়ার সাথে সাথে ইউজারকে একটা ম্যাসেজ প্রদশর্ন করা, কোন ইলিমেন্টে মাউস ক্লিক করলে এলার্ট প্রদর্শন করা, তারিখ এবং সময় অনুযায়ী ভিজিটরদের অভিবাদন করা ইত্যাদি জাভাস্ক্রিপ্ট এর মাধ্যমে করা যায়।
  4.  জাভাস্ক্রিপ্টের মাধ্যমে একজন ব্যবহারকারী তার ইচ্ছা অনুযায়ী কোন একটি পেজের জন্য একাধিক স্ট্যাইল সিটের মধ্যে থেকে একটি নির্বাচন করার সুযোগ পায় অর্থাৎ ব্যবহারকারী নিজের পছন্দ অনুযায়ী ডিজাইন নির্বাচন করাতে পারে।
  5.  এইচ টি এম এল এর মাধ্যমে তৈরিকৃত কোন ফরমের বিভিন্ন ফিল্ডে একজন ব্যবহারকারী কি ধরণের ডাটা প্রদান করতে পারবেন, প্রতিটি ডাটার আকৃতি এবং গঠন কেমন হবে তা জাভাস্ক্রিপ্ট এর মাধ্যমে নির্ধারণ করা হয়, আর একেই বলা হয় ফরম ভ্যালিডেশন।
  6. ব্যবহারকারী কোন ব্রাউজার ব্যবহার করছে, তার উপর ভিত্তি করে কোন পেজটি লোড হবে বা পেজের জন্য কোন স্ট্যাইল সিটটি ব্যবহারিত হবে তা জাভাস্ক্রিপ্টের মাধ্যমে যুক্ত করা যায়।
  7. ফটো গ্যালারি, ইমেজ স্লাইডার, নেভিগেশন বার, এবং বিভিন্ন ব্যানারে টেক্সট ইফেক্ট সহ বিভিন্ন ধরণের ইন্ট্রাকটিভ ইফেক্ট তৈরিতে জাভাস্ক্রিপ্ট ব্যবহার করা হয়।

জাভাস্ক্রিপ্ট কি ওয়ার্ড সমূহ

জাভাস্ক্রিপ্ট এর স্টেটমেন্ট সমূহে বেশ কিছু সাধারণ ওয়ার্ড ব্যবহৃত হয়, যেগুলো দ্বারা জাভাস্ক্রিপ্ট স্টেটমেন্ট সমূহ কম্পাইল হয়। জাভাস্ক্রিপ্ট কি ওয়ার্ড সমূহ সম্পর্কে একজন প্রোগ্রামারের ভাল ধারণা থাকা উচিৎ।কারণ এই কি ওয়ার্ড সমূহ কোন অবজেক্ট, ভেরিয়েবল নেম, ফাংশন নেম হিসেবে ব্যবহার করা যায় না। 

জাভাস্ক্রিপ্ট কি ওয়ার্ড সমূহ

 Abstract, Boolean, break, byte, case, catch, char, class, const, continue, debugger, default, delete, do, double, else, enum, export, extends, false, final, finally, float, for, function, goto, if, implements, import, in, instanceof, int, interface, long, native, new, null, package, private, protected, public, return, short, static, super, switch, synchronized, this, throw, throws, transient, true, try, typeof, var, void, volatile, while, with.

অনুশীলন প্রজেক্ট

<html>
<head>
<title> www.tutohost.com</title>
<style>
body{background: #000}
</style>

<script type="text/javascript">
</script>

</head>
<body>
<h1>
<script language="JavaScript1.2">
var message="Welcome to www.tutorialbd.com"
var neonbasecolor="green"
var neontextcolor="red"
var flashspeed=100
var n=0
if (document.all||document.getElementById){
document.write('<font color="'+neonbasecolor+'">')
for (m=0;m<message.length;m++)
document.write('<span id="neonlight'+m+'">'+message.charAt(m)+'</span>')
document.write('</font>')
}
else
document.write(message)
function crossref(number){
var crossobj=document.all? eval("document.all.neonlight"+number) : document.getElementById("neonlight"+number)
return crossobj
}
function neon(){
if (n==0){
for (m=0;m<message.length;m++)
crossref(m).style.color=neonbasecolor
}
crossref(n).style.color=neontextcolor
if (n<message.length-1)
n++
else{
n=0
clearInterval(flashing)
setTimeout("beginneon()",1500)
return
}
}
function beginneon(){
if (document.all||document.getElementById)
flashing=setInterval("neon()",flashspeed)
}
beginneon()
</script>
</h1>
</body>

</html> 


জুমলা কি?

জুমলা ধারাবাহিক টিউটোরিয়ালে সবাইকে স্বাগতম। প্রথম পর্বে আপনাদেরকে জুমলা সম্পর্কে প্রয়োজনীয় কিছু বিষয় বর্ণনা করা হবে। অনলাইনের জগৎ এ জুমলা অতি পরিচিত একটি সিএমএস। আমি নিশ্চিত প্রায় সবাই এই সম্পর্কে জানেন অথবা নাম শুনেছেন। অনেকেই হয়ত ব্যবহার করেছেন এছাড়া জনপ্রিয় অনেক ওয়েবসাইটই জুমলাকে কেন্দ্র করে গড়ে উঠেছে। আমাদের দেশেও বিভিন্ন ওয়েবসাইটে সিএমএস হিসেবে জুমলার ব্যবহার লক্ষ্যনীয়।

যাই হোক, প্রথমেই বলেছি জুমলা একটি CMS বা কন্টেন্ট ম্যানেজমেন্ট সিস্টেম (Content Management System)। এরকম আরো একটি জনপ্রিয় সিএমএস হচ্ছে ওয়ার্ডপ্রেস যা মূলত ব্লগ প্লার্টফর্ম হিসেবে অধিক ব্যবহৃত হয়। বলাই বাহুল্য জুমলা এবং ওয়ার্ডপ্রেস উভয় সিএমএস গড়ে উঠেছে অতি জনপ্রিয় সার্ভার সাইড ল্যাঙ্গুয়েজ পিএইচপি এবং মাইএসকিউএল ডাটাবেজ এর উপর।
জুমলাকে ব্যবহার করে খুব সহজেই সম্পূর্ন নিজস্ব একটি ডাইনামিক ওয়েবসাইট গড়ে তোলা সম্ভব। বেশ কিছু জনপ্রিয় সংস্থা এবং ওয়েবসাইট জুমলা ব্যবহার করছে এর মধ্যে হাভার্ড বিশ্ববিদ্যালয়, লিনাক্স ফাউন্ডেশন এবং জনপ্রিয় গাড়ি প্রস্তুতকারক সংস্থা মিৎসুবিশি এবং পোর্শের বিভিন্ন ওয়েবসাইট উল্লেখযোগ্য।
জুমলা ব্যবহার করে যে ধরনের ওয়েবসাইট তৈরী করা সম্ভব –
১) অনলাইন ম্যাগাজিন বা সংবাদপত্র
২) ইকমার্স বা যেকোন ব্যাবসায়িক ওয়েবসাইট।
৩) বিভিন্ন দাতব্য সংস্থার ওয়েবসাইট
৪) স্কুল, কলেজ, বিশ্ববিদ্যালয়ের অফিসিয়াল ওয়েবসাইট
৫) কর্পোরেট ওয়েবসাইট অথবা পোর্টাল।
৬) কমিউনিটি ওয়েবসাইট।
৭) ব্যাক্তিগত ওয়েবসাইট।
৮) সোশ্যাল নেটওয়ার্ক।
এছাড়া আরো অনেক ধরনের ওয়েবসাইট তৈরী করা সম্ভব যা সম্পূর্ন আপনার উপর নির্ভর করে। ফেসবুকের মত জনপ্রিয় সোশ্যাল নেটওয়ার্কের মত সম্পূর্ন ব্যাতিক্রমধর্মী যেকোন ওয়েবসাইটই জুমলা ব্যবহার করে তৈরী করা যায়।
যেসব কারনে জুমলা ব্যবহার করা উচিত –
১) জুমলা সম্পূর্নই বিনামূল্যে ব্যবহার করা যায়। এটি সম্পূর্ন ফ্রীতে ডাউনলোড যায়।
২) এটি ওপেন সোর্স তাই একে ডেভেলপ করাও সম্ভব।
৩) ওপেন সোর্স হওয়ার কারনে এটি তুলনামূলক দ্রুত আপডেট হয় তাই এর পূর্ববর্তী সংষ্করনে থেকে যাওয়া সমস্যার দ্রুত সমাধান পাওয়া যায়।
৪) ইন্টারনেটে জুমলার জন্য প্রচুর টেমপ্লেট ও এক্সটেনসন বিনামূল্যে পাওয়া যায় যা দিয়ে ওয়েবসাইটকে আরো আকর্ষনীয় এবং আধুনিক বৈশিষ্ঠ্যপূর্ন করে তোলা যায়।
৫) একটি ওয়েবসাইটে খুব দ্রূত এবং সহজে পরিচালনা করা যায়।
৬) সাধারনভাবে পরিচালনার জন্য খুব বেশি টেকনিক্যাল জ্ঞানের প্রয়োজন হয় না।
৭) এছাড়া ওয়েব ডেভেলপারদের জন্য জুমলা খুবই সম্ভাবনাময় ক্ষেত্র।
৮) জুমলা দিয়ে তৈরী করা ওয়েবসাইট ডেভেলপ করার জন্য জুমলা ডেভেলপার খুবই সহজলভ্য।
জুমলা ডাউনলোড করতে পারবেন – http://www.joomla.org/download.html


ডাউনলোড

HTML ই-বুক: 
http://tutohost.com/ebook/tutohost.com-html-ebook.pdf

ওয়ার্ডপ্রেস (প্রাথমিক): 

http://tutohost.com/ebook/wordpress.pdf


3 comments:

  1. Better to learn SMM. in present date it has good demand and has good future. Since Online Shopping in Bangladesh is booming, this sector will need more and more SMM experts. Thanks!

    ReplyDelete